২৫ জুন
সোমবার ২০১২ খ্রি. ১১ আষাঢ় ১৪১৯ সাল ৪ শাবান ১৪৩৩ হিজরি
চিঠিপত্র
বিস্তারিত

কিছুক্ষন পরেই আজকের পত্রিকা প্রকাশিত হবে ।
রেল
কর্তৃপক্ষ সমীপে
পরবর্তী
বিশ্ব এজতেমার ১ম অংশ ২০১৩ সালের ১১, ১২, ১৩ জানুয়ারি এবং ২য় অংশ ১৮, ১৯, ২০ জানুয়ারি
অনুষ্ঠিত হবে ইনশাআল্লাহ। এজতেমায় চট্টগ্রাম-ঢাকা-চট্টগ্রামবাসী
যাত্রীদের যাতায়াত সহজীকরণের জন্য আমরা কয়েকটি পরামর্শ পেশ করতে চাই। এতে রেল
ব্যবস্থাপনায় সমতা রক্ষা এবং হাজার হাজার দীনদার যাত্রীর ইবাদত বন্দেগিতে সমস্যা
ছাড়া যাতায়াত করতঃ কর্তৃপক্ষ প্রশংসনীয় অবদান রাখতে পারবেন। সীমিত
যানবাহন ও জনবল নিয়ে রেল কর্তৃপক্ষকে সার্ভিস চালু রাখতে পূর্ব প্রস্তুতি ও
সতর্কতা অবলম্বন জরুরি। এজন্য আমাদের আবেদন : ১০/০১/২০১৩ তারিখে চট্টগ্রাম-টঙ্গি লাইনে ১৫০০ যাত্রী ধারণক্ষম ১টি বিশেষ
ট্রেন, ১৪/০১/২০১৩ তারিখে অনুরূপ ট্রেন টঙ্গি চট্টগ্রাম
লাইনে,১৭/০১/২০১৩ তারিখে ১টি ট্রেন চট্টগ্রাম-টঙ্গি এবং ২১/০১/২০১৩ তারিখে টঙ্গি- চট্টগ্রাম লাইনে একটি ট্রেনের ব্যবস্থা রাখা
হোক। এছাড়া এজতেমার পূর্বাপর দেশি-বিদেশি যাত্রীদের জন্য ৯, ১০, ১৪, ১৫, ১৬,১৭, ২১, ২২ জানুয়ারির ট্রেনগুলোয় কিছু পৃথক বগীর
ব্যবস্থা এবং এজতেমা থেকে জামাত নিয়ে দেশের বিভিন্নস্থানে যাত্রীদের জন্য সংবছর ২ হাজার
বিদেশি অতিথির টিকিট সংরক্ষণ রাখা দরকার।
এছাড়াও
এজতেমার ৪০/ ৫০ দিন
পর্যন্ত সকল লাইনের ট্রেনে বগী বরাদ্দ থাকা আবশ্যক। এরকম
টিকিটের ব্যবস্থা রয়েছে বিদেশিদের জন্য অন্যান্য দেশসমূহে।
বর্তমান
বাজারে রেলের টিকেটের মূল্য বৃদ্ধি খুবই দরকার। এ বিষয়ে
সিদ্ধান্ত নিতে দেরি হলে রেলের লোকসান কমানো এবং দুর্নীতি রোধ করা সুদূরপরাহত হবে।
কর্তৃপক্ষ
খোলামনে বিষয়গুলো বিবেচনায় নেবেন আশা করি। এতে দেশ ও
দশের মঙ্গল হবে।
- মোহাম্মদ আবু তাহের, ফরিদের পাড়া, চান্দগাঁও, চট্টগ্রাম। indoparg@gmail.com
No comments:
Post a Comment